অঙ্গীকারনামা দলিলের নমুনা ফরমেট
“ অঙ্গীকারনামা ”
১। হাফেজ জুবায়ের
পিতা: মো: আমির উদ্দিন, মাতা: সমিরুন নেছা, ঠিকানা: বড়দেশী ইব্রাহিমপুর, পোষ্ট: আমিন বাজার, থানা: সাভার, জেলা: ঢাকা। ৩১/০৩/১৯৮২ ইং।
২। মো: আবুল হোসেন
পিতা: আব্দুল কুদ্দুছ, মাতা: আনোয়ারা বেগম, ঠিকানা: বড়দেশী বৈশারটেক, ডাকঘর: আমিন বাজার, থানা: সাভার, জেলা: ঢাকা। জন্ম তারিখ: ০৫/০৬/১৯৮২ ইং।
৩। মো: ছফি উল্লা
পিতা: মো: হাবিব উল্লাহ, মাতা: খায়রুন নেছা, ঠিকানা: গ্রাম- পালাখাল, ডাকঘর- পালাখাল, থানা: কচুয়া, জেলা: চাঁদপুর। জন্ম তারিখ: ৩১/১২/১৯৮৩ ই্ং।
৪। মো: জমির হোসেন
পিতা: মো: ফজল কাজী, মাতা: জীবন নেসা, ঠিকানা: গ্রাম বেগুনবাড়ী, ডাকঘর, আমিন বাজার, থানা: সাভার , জেলা: ঢাকা। জন্ম তারিখ: ৩০/০৩/১৯৮১। সর্ব ধর্ম: ইসলাম, পেশা- ব্যাবসা এবং জাতীয়তা বাংলাদেশী।
……………………………………….অঙ্গীকারদাতাগণ
= বনাম =
১। মিয়া হোসেন
পিতা: উজির আলী, মাতা- মিনারা বেগম, ঠিকানা: কাউন্দিয়া, পোষ্ট: মিরপুর বাজার, থানা: সাভার, জেলা ঢাকা। জাতীয় পরিচিতি নং: ৪৬৪০১৭৬১৮৮।
২। পারভীন
পিতা: উজির আলী, মাতা: মনিরা বেগম, ঠিকানা: কাউন্দিয়া, পোষ্ট: মিরপুর বাজার, থানা: সাভার, জেলা ঢাকা। জাতীয় পরিচিতি নং: ২৬১৭২৫০০৩৪৮৩০।
……………………………………………অঙ্গীকার গ্রহীতা
আমরা অত্র অঙ্গীকারদাতাগণ এই মর্মে অঙ্গীকার করিতেছি যে,
আমরা অত্র অঙ্গিকারদাতাগণ কর্তৃক বিগত ৩১/০৩/২০২১ ইং তারিখে দলিল গহীতা হইয়া জৈনেক মো: আব্দুর রহমান, পিতা: মরহুম একলাল মিয়া, সাং- বালিয়ারপপুর, নগরকোন্ডা, থানা: সাভার, জেলা: ঢাকা এর নিকট হইতে উত্তর কাউন্দিয়া মৌজাস্থ নাল প্রকৃতি বিশিষ্ট ৫৮ শতাংশ নাল জমির কাতে ৪১ শতাংশ জমি যাহার সি.এস খতিয়ান নং- ১৫৪, দাগ ১৪৭৩। আর এস- খতিয়ান নং- ৭৪৮, দাগ নং- ৪২৫৫ এবং খারিজা নং- ২৬০১৪, বি.এস দাগ নং- ২৯১১ আমরা অঙ্গিকার দাতাগণ আম-মোক্তার নামা দলিল মুলে একচ্ছত্র খরিদ করিয়াছি যাহার দলিল নং- ৩১৪২, তারিখ: ৩১/০৩/২০২১ ইং।
যেহেতু আমরা অত্র অঙ্গিকার দাতাগণ বর্তমানে বর্নিত সম্পত্তি অত্র অঙ্গিকার নামায় উল্লেখিত অঙ্গিকার গ্রহীতাগণের নিকট অত্র সম্পত্তি বিক্রয়ের জন্য মনস্থির করিলে বর্তমানে আমাদের দখলে বর্নিত দলিলের মূলকপি না থাকায় আমাদের বিক্রয়ের স্বপক্ষে দালিলিক প্রমাণ প্রয়োজনবোধ করায় অত্র অঙ্গিকারনামা মূলে আমরা অত্র অঙ্গিকার দাতাগণ ঘোষনা করিতেছি যে, বর্নিত সম্পত্তি আমাদের নামে আম-মোক্তারনামা দলিল নং- ৩১৪২, তারিখ- ৩১/০৩/২০২১ মূলে খরিদকৃত।
উক্ত সম্পত্তিতে আমরা একচ্ছত্র মালিক ও দখলকার নিয়োজিত বটে। আমাদের অঙ্গিকারের ভাষ্য মোতাবেক যথা সময়ে আমরা বর্নিত দলিলের সার্টিফাইড কপি সরবরাহ করিয়া দিব। আমাদের অঙ্গিকারে কোনরূপ ব্যাত্যয় ঘটলে আমরা তজ্জন্যে দায়বদ্ধ থাকিবে এবং প্রয়োজনে আইন-আদালত করিতে অঙ্গিকার গ্রহীতার কোন বাধা থাকিবেনা।
অত্র অঙ্গিকারনামা মূলে আমরা আমাদের বর্নিত দলিলের বৈধতার এবং মালিকানার বিষয়ে আইনগতভাবে ঘোষণা করিলাম যাহা সর্ব আইন-আদালতে গ্রহণীয় হইবে। আমাদের অঙ্গিকারে কোন ধরনের গাফিলতি দৃষ্ট হইলে আইন-আদালত ব্যাবস্থা নিবে এবং তজ্জন্য আমারা নিজেরা দায়ী থাকবো।
অত্র অঙ্গীকারনামার সকল বক্তব্য সমূহ আমরা অঙ্গীকারদাতাগণ পড়িয়া, অন্যের দ্বারা পড়াইয়া ও উহার ভালো-মন্দ বুঝিয়া অত্র অঙ্গীকারনামায় সহি সম্পাদন করিলাম।
সম্পাদনের তারিখ- 25/12/2022ইং।
অঙ্গিকারদাতাগণের স্বাক্ষর
১।
২।
৩।
৪।
অঙ্গিকারদাতাগণ আমার সম্মুক্খে স্বাক্ষর করিলে আমি তাদের সনাক্ত করিলাম।
………………………………………………
সনাক্তকারীর স্বাক্ষর
বিদেশ থেকে আমমোক্তার নামা দলিলের মাধ্যমে জমি বিক্রি করার পদ্ধতি
হাবিব সাহেব ইতালি প্রবাসী। দীর্ঘ সময়ের জমানো টাকায় ঢাকার সাভারে ৪ কাঠা জমি কিনেছেন ২০০৮ সালে । পারিবারিক জরূরী প্রয়োজনে নগদ টাকা দরকার। এত টাকা জোগাড় করতে জমি বিক্রী করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই তার। যেহেতু হাবিব সাহেব বর্তমানে ইতালি আছেন তাই দেশে এসে জমি বিক্রী করা সম্ভব নয়। এ রকম পরিস্থীতিতে হাবিব সাহেব…
ভূমি উন্নয়ন কর না দিলে যেসব সমস্যা হয়
বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব আদায়ের খাত সমূহের মধ্যে ভূমি উন্নয়ন কর একটি এবং এই খাত থেকে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকার আহরণ করে থাকে। যেহেতু ভূমির মালিকানা ব্যাক্তি নামে হলেও এর প্রকৃত মালিক মূলত বাংলাদেশ সরকার কাজেই সে জমি ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে খাজনা প্রদান করতে হয়।
হেবা দলিল রেজিস্ট্রী এবং বাতিল করার সহজ নিয়ম
কেউ যদি জিবিত অবস্থায় তাহার সম্পত্তি সম্পূর্ণভাবে কারো নামে লিখে দিতে চায় তাহলে দানপত্র দলিল এর মাধ্যমে সহজেই হেবা করে দিতে পারবে। আমাদের দেশে যা হেবা দলিল নামে অধিক পরিচিত। দান শব্দের আরবী প্রতিশব্দ হেবা। কোন অর্থ বা বিনিময় ছাড়া কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় যে দলিলের মাধ্যমে কোন সম্পত্তি হস্তান্তর করেন তাকে দানপত্র বলে।
চেকের মামলা করার আগে সাবধান থাকুন !
চেকের মামলায় মহামাণ্য হাইকোর্ট ডিভিশান অতি সম্প্রতি একটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। রায়ে চেকে লেনদেন সংক্রান্ত কোন লিখিত ডকুমেন্ট বা দুই পক্ষের কনসিডারেশন কে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। কাজেই, চেকের লেনদেনের ক্ষেত্রে সম্ভব হলে স্ট্যাম্পে লিখিত চুক্তি করে নেয়া ভাল। তবে, চেকের মামলা করতে চুক্তি থাকতেই হবে এ ধারনা ভূল।
তালাক প্রত্যাহার বা তালাক বাতিল করার নিয়ম
তালাক দিলেই সাথে সাথে সেই তালাক কারযকর হয় না। মুসলিম শরীয়া আইন এবং পারিবারিক আইনের বিধান মতে তালাক দিবার ৯০ দিন পর সেই তালাক কার্যকর হবে। ৯০ দিনের এই সময়কে ইদ্দতকালীন পিরিয়ড বলা হয়। তালাক দেবার পর তালাক দাতা যদি মনে করে তার সিদ্ধান্ত ভূল এবং সে এই তালাক বাতিল করতে চায় তাহলে তালাক গ্রহীতার…
জমির দলিল, খতিয়ান, নকশা, মৌজা ম্যাপ কোনটা কোন অফিসে পাবেন
জমি বেচা-কেনা বা হস্তান্তর করা, জমির অনুকূলে ব্যাংক হইতে বন্ধক রেখে লোন উঠাতে গেলে বা সরকারী বন্দোবস্তের টাকা উঠাতে এমন কি জমিতে বিল্ডিং করার জন্য প্লান পাশ করাতে গেলেও এসব কাগজপত্র প্রয়োজন হয়।