তালাক প্রত্যাহার বা তালাক বাতিল করার নিয়ম
তালাক বাতিলের প্রাথমিক বিষয়
বিয়ের মুসলিমদের জীবনের একটি কল্যণময় অধ্যায়। স্বামী-স্ত্রীর স্বর্গীয় বন্ধনের সূচনা হয় বিয়ের মাধ্যমে। সংসার জীবনে বিভিন্ন কারনে স্বামী-স্ত্রীর দাম্পত্য সম্পর্কে ফাটল ধরে। বিয়ের সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায় তালাকের মাধ্যমে।
অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সংসার করার প্রবল ইচ্ছা থাকা স্বত্তের পরিবার বা সামাজিক কারণে সংসার ভেঙ্গে যায়। আবার বেশীর ভাগ তালাকের সূত্রপাত হয় কেবল দু-জনের ভূল-বুঝাবুঝি কে কেন্দ্র করে।
রাগের বশে বা ক্ষোভে অনেকেই আকস্মিক ভাবে তালাকের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে। পরবর্তীতে, চিন্তা ভাবনা করে যখন মনে হয় তালাক দেয়া ঠিক হয়নি তখন শুরু হয় বিড়ম্বনা। বিভিন্ন প্রশ্ন সামনে এসে দাড়ায়ঁ যেমন,
তালাক বাতিল করা যাবে কি?
কত দিনের মধ্যে তালাক প্রত্যাহার করা লাগবে?
আবার কি নতুন করে বিয়ে করতে হবে?
হিল্লা বিয়ের বিধান কি মানতে হবে?
আগের কাবিন কি পরিশোধ করে দিতে হবে? ইত্যাদি।
তালাক প্রত্যাহার বা বাতিল করার নিয়ম
তালাক দিলেই সাথে সাথে সেই তালাক কারযকর হয় না। মুসলিম শরীয়া আইন এবং পারিবারিক আইনের বিধান মতে তালাক দিবার ৯০ দিন পর সেই তালাক কার্যকর হবে। ৯০ দিনের এই সময়কে ইদ্দতকালীন পিরিয়ড বলা হয়। তালাক দেবার পর তালাক দাতা যদি মনে করে তার সিদ্ধান্ত ভূল এবং সে এই তালাক বাতিল করতে চায় তাহলে তালাক গ্রহীতার নিকট লিখিত নোটিশ দিয়া তালাক প্রত্যাহারের বিষয়টি জানাতে হবে। তালাক নোটিশের কপি সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যান/সালিশী পরিষদে পাঠানো হলে উক্ত তালাক প্রত্যাহারের বিষয়টিও তাদের লিখিত আকারে বা নির্ধারিত শুনানীর তারিখে স্ব-শরীরে উভয়পক্ষ হাজির হয়ে তালাক বাতিলের বিষয়টি জানাতে হবে।
তালাক বাতিলের হলফনামা
তালাক দাতা কর্তৃক তালাক বাতিলের বিষয়টি হলফনামার মাধ্যমে স্বীকৃত হতে হবে। উক্ত হলফনামায় স্পষ্টক্ষরে বয়ান থাকিবে যে, তালাক প্রদানের সিদ্ধান্তটি ভূল ছিল এবং তালাক দাতা নিজের ভূল শুধরে তালাক গ্রহীতার সহিত পূর্বে ন্যায় স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে সংসার করিতে আগ্রহী।
তালাক বাতিলের হলফনামা নমুনা ফরমেট
বরাবর, নোটারী পাবলিকের কার্যালয়, ঢাকা, বাংলাদেশ।
হলফনামা
(স্ত্রী কর্তৃক তালাক প্রত্যাহার সংক্রান্তে)
আমি, নিম্ন স্বাক্ষরকারী রুমানা আনজুম , পিতা: মো: আকবর মিয়া, মাতা: শাহনাজ বেগম, সাং: বাড়ী নং- ৫৫, রোড নং- ৯, ব্লক- জি, বনানী, পোষ্ট: বনানী, থানা: বনানী, জেলা: ঢাকা। জন্ম তারিখ- ২৫/০৬/১৯৯৫ ইং, ধর্ম – ইসলাম, পেশা- গৃহীনি, জাতীয়তা- বাংলাদেশী, এই মর্মে হলফ পূর্বক ঘোষনা ও প্রকাশ করিতেছি যে,
১। আমি বাংলাদেশের স্থায়ী আইন মান্যকারী নাগরিক ও প্রাপ্ত বয়স্ক এবং যেকোন বিষয়ে হলফ করার উপযোগী বটে।
২। আমি আরও হলফ পূর্বক ঘোষনা করিতেছি যে, মিস্টার ইকরাম খান মিয়া, পিতা: খন্দকার মিয়া সাব, মাতা: হামিদা সরকার, বাড়ী নং – ২৩, রোড় নং- ৯/এ, ধানমন্ডি, শংকর, ঢাকা। বর্তমানে, বাড়ী নং- ৪, ব্লক- সি (৯ ম তলা) তাজমহল রোড, পোষ্ট ও থানা: মোহাম্মদপুর, জেলা: ঢাকা এর সহিত বিগত ৩৫/১২/২০১৬ ইং তারিখে উভয়ের সম্মতিতে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক ২,০০,০০১/- (দুই লক্ষ এক) টাকা দেন মোহর ধার্য্যে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই।
৩। বিবাহের পর আমি অত্র (হলফকারীনির) সহিত আমার স্বামী মিস্টার ইকরাম খান মিয়া এর দাম্পত্য জীবন সুখে শান্তিতে অতিবাহিতকালীন উভয়ের মধ্যে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে ভুল বুঝাবুঝি হইলে আমি হলফকারীনি রাগের মাথায় আমার স্বামী মিস্টার ইকরাম খান মিয়া কে বিগত ২৩/০১/২০১৭ ইং তারিখে তালাকে তৌফিজ প্রদান করি যাহা নিকাহ রেজিষ্টার অফিস পাইনার বাজার, তেঘরিয়া, থানা: কেরাণীগঞ্জ, জিলা: ঢাকা এর বালাম নং- ১৯/ উ , পৃষ্ঠা নং- ৪২, তাং: ২৩/০১/২০১৭ ইং মাধ্যমে রেজিষ্ট্রিভূক্ত হয়।
পরবর্তীতে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করিয়া আমি বুঝিতে পারি যে, বিগত ২৩/০১/২০১৭ ইং তারিখে তালাক প্রদান করা সম্পূর্ণ অন্যায় ও ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। যাহা বুঝিতে পারিয়া আমি হলফকারী সুস্থ্য মস্তিষ্কে অন্যের বিনা প্ররোচনায় এই সিদ্ধান্তে উপনীত হই যে, আমার দেয়া বিগত ২৩/০১/২০১৭ ইং তারিখের তালাক প্রত্যাহার করিব এবং আমরা পূর্বের ন্যায় স্বামী-স্ত্রী হিসেবে মিলেমিশে চলিব।
৪। আমি আরও ঘোষনা করিতেছি যে, অদ্য কাজী অফিসে গিয়ে আমার দেয়া তালাক প্রত্যাহার করিব এবং অত্র হলফনামার মাধ্যমে আমি আমার পূর্বের দেওয়া তালাক প্রত্যাহার করিয়া নিলাম এবং অদ্য হইতে আমি আমার স্বামী মিস্টার ইকরাম খান মিয়া এর সহিত স্বামী – স্ত্রী হিসেবে দাম্পত্য জীবন পুনরায় শুরু করিলাম।
৫। যেহেতু আমি অত্র হলফকারীনির সহিত আমার স্বামীর মধ্যে পূর্বের ভুল বুঝাবুঝির অবসান হইয়াছে তাই আমি তাহাকে দেওয়া তালাক প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিই। অদ্য মাননীয় নোটারী পাবলিকের সম্মুখে হাজির হয়ে উপস্থিত ৩ জন স্বাক্ষীর মোকাবেলায় আমার স্বামী মিস্টার ইকরাম খান মিয়া কে দেওয়া বিগত ২৩/০১/২০১৭ ইং তারিখে তালাকে তৌফিজ প্রত্যাহার করিলাম। অদ্য হইতে মিস্টার ইকরাম খান মিয়া আমার স্বামী এবং আমিও তাহার স্ত্রী। সেও আমাকে স্ত্রী হিসেবে দাবী করিতে পারিবে এবং আমিও তাহাকে স্বামী হিসাবে দাবী করিতে পারিব ।
৬। আমি অত্র হলফকারীনি যে কাজী অফিসে গিয়ে তালাকে তৌফিজ প্রদান করিয়াছি সেই কাজী অফিসে গিয়ে বিগত ২৩/০১/২০১৭ ইং তারিখে দেওয়া তালাকে তৌফিজ যাহা নিকাহ রেজিষ্টার অফিস পাইনার বাজার, তেঘরিয়া, থানা: কেরাণীগঞ্জ, জিলা: ঢাকা এর বালাম নং- ১৯/ উ , পৃষ্ঠা নং- ৪২, তাং: ২৩/০১/২০১৭ ইং প্রত্যাহার করিয়া নিলাম।
স্বাক্ষীগনের স্বাক্ষর হলফকারীর সাক্ষর
উপরোক্ত হলফনার যাবতীয় বক্তব্য আমার জ্ঞান ও বিশ্বাস মতে সম্পূর্ণ সত্য ও সঠিক জানিয়া অএ হলফনামায় নিজ নাম সহি সাক্ষর করিয়া দিলাম। অদ্য তাং- ১৭/ ০৪/ ২০১৭ ইং।
সনাক্তকারী আইনজীবী
হলফকারী আমার পরিচিত। তিনি আমার সম্মুখে অএ হলফনামায়
তাহার নিজ নাম সহি করিয়াছেন। আমি তাহাকে সনাক্ত করিলাম।
-----------------------------
আইনজীবীর স্বাক্ষর
TALK TO AN EXPERT
MAHBUBUR RAHMAN (Associate)
Marriage and Divorce Specialist
Call- 01729734599
Mail- [email protected]
বিদেশ থেকে আমমোক্তার নামা দলিলের মাধ্যমে জমি বিক্রি করার পদ্ধতি
হাবিব সাহেব ইতালি প্রবাসী। দীর্ঘ সময়ের জমানো টাকায় ঢাকার সাভারে ৪ কাঠা জমি কিনেছেন ২০০৮ সালে । পারিবারিক জরূরী প্রয়োজনে নগদ টাকা দরকার। এত টাকা জোগাড় করতে জমি বিক্রী করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই তার। যেহেতু হাবিব সাহেব বর্তমানে ইতালি আছেন তাই দেশে এসে জমি বিক্রী করা সম্ভব নয়। এ রকম পরিস্থীতিতে হাবিব সাহেব…
ভূমি উন্নয়ন কর না দিলে যেসব সমস্যা হয়
বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব আদায়ের খাত সমূহের মধ্যে ভূমি উন্নয়ন কর একটি এবং এই খাত থেকে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকার আহরণ করে থাকে। যেহেতু ভূমির মালিকানা ব্যাক্তি নামে হলেও এর প্রকৃত মালিক মূলত বাংলাদেশ সরকার কাজেই সে জমি ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে খাজনা প্রদান করতে হয়।
হেবা দলিল রেজিস্ট্রী এবং বাতিল করার সহজ নিয়ম
কেউ যদি জিবিত অবস্থায় তাহার সম্পত্তি সম্পূর্ণভাবে কারো নামে লিখে দিতে চায় তাহলে দানপত্র দলিল এর মাধ্যমে সহজেই হেবা করে দিতে পারবে। আমাদের দেশে যা হেবা দলিল নামে অধিক পরিচিত। দান শব্দের আরবী প্রতিশব্দ হেবা। কোন অর্থ বা বিনিময় ছাড়া কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় যে দলিলের মাধ্যমে কোন সম্পত্তি হস্তান্তর করেন তাকে দানপত্র বলে।
চেকের মামলা করার আগে সাবধান থাকুন !
চেকের মামলায় মহামাণ্য হাইকোর্ট ডিভিশান অতি সম্প্রতি একটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। রায়ে চেকে লেনদেন সংক্রান্ত কোন লিখিত ডকুমেন্ট বা দুই পক্ষের কনসিডারেশন কে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। কাজেই, চেকের লেনদেনের ক্ষেত্রে সম্ভব হলে স্ট্যাম্পে লিখিত চুক্তি করে নেয়া ভাল। তবে, চেকের মামলা করতে চুক্তি থাকতেই হবে এ ধারনা ভূল।
তালাক প্রত্যাহার বা তালাক বাতিল করার নিয়ম
তালাক দিলেই সাথে সাথে সেই তালাক কারযকর হয় না। মুসলিম শরীয়া আইন এবং পারিবারিক আইনের বিধান মতে তালাক দিবার ৯০ দিন পর সেই তালাক কার্যকর হবে। ৯০ দিনের এই সময়কে ইদ্দতকালীন পিরিয়ড বলা হয়। তালাক দেবার পর তালাক দাতা যদি মনে করে তার সিদ্ধান্ত ভূল এবং সে এই তালাক বাতিল করতে চায় তাহলে তালাক গ্রহীতার…
জমির দলিল, খতিয়ান, নকশা, মৌজা ম্যাপ কোনটা কোন অফিসে পাবেন
জমি বেচা-কেনা বা হস্তান্তর করা, জমির অনুকূলে ব্যাংক হইতে বন্ধক রেখে লোন উঠাতে গেলে বা সরকারী বন্দোবস্তের টাকা উঠাতে এমন কি জমিতে বিল্ডিং করার জন্য প্লান পাশ করাতে গেলেও এসব কাগজপত্র প্রয়োজন হয়।
কোর্ট ম্যারিজ এবং কাজী অফিসে বিয়ের পার্থক্য
আজ কোর্টে সীমা আর রাজীবে বিয়ে। বন্ধুরা সবাই মিলে বিয়ের সব ব্যাবস্থা করেছে। বিয়ে হবে জজ কোর্টে। রাজীবের এক স্কুল বন্ধু জজ কোর্টের আইনজীবী, তার নাম সিদ্দিক। সিদ্দিক সাহেবের সাথে কথা বলে বিয়ের সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছে রাজীব।
স্বামী কর্তৃক তালাক নোটিশ ফরম পূরণের নিয়ম
শখের বশে বা খামখেয়ালী থেকে কেউ তালাক দেওয়ার মত গর্হিত সিদ্ধান্ত নেয়না। সংসার জীবনে চলতে গেলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিভিন্ন কুট-তর্ক, ভুল-বুঝাবুঝি এবং জটিলতা হতেই পারে। সাংসারিক সব জটিলতা যখন সহ্যসীমা বা আত্বমর্যাদাবোধ ছাপিয়ে যায় তখন শান্তির খোঁজে মানুষ তালাকের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিদেশ থেকে পাওয়ার অব এটর্নি দেবার সরকারী গেজেট
বাংলাদেশের বাহির হতে আমমোক্তার দলিল প্রদানের সরকারী নির্দেশনা গেজেট (বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ২৩, ২০১৫ তফসিল ক ফরম-৩) এর নির্দেশিকা
বাটোয়ারা দলিল বা বন্টন দলিল কেন জরুরী এবং খরচ কত ?
বাটোয়ারা দলিল বা বন্টন দলিল এর অভাবে জমি সংক্রান্ত সিংহ ভাগ ঝামেলার তৈরি হয়। আমাদের দেশে ভাই-ভাই অথবা ভাই-বোনদের মধ্যে বিরোধের অন্যতম কারন বাটোয়ারা দলিল ছাড়া সম্পত্তি বন্টন বা ভাগ করা।অতীতে লিখিত দলিলের ব্যবহার কম ছিল। মানুষ মুখে মুখে জমি-জমা বা সম্পত্তি বন্টন করে নিত। তখনকার দিনে দলিলের রেজিস্ট্রীও ইচ্ছামত ছিল কারন সে আমলে মানুষের…
জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে কি করবেন ?
জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে কি করবেন ? বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে প্রথম প্রমান হল জাতীয় পরিচয় পত্র। দরকারী কাগজপত্রে তালিকায় জাতীয় পরিচয়পত্রের স্থান সবার উপরে। জাতীয় পরিচয়পত্রের গুরুত্ব বুঝতে হলে রোহিঙ্গা শরনার্থীদের কথা ভাবুন। সরকারী বিভিন্ন সেবা, স্বীকৃতি ও সুবিধা সহ ব্যংকিং ও পাসপোর্ট সবিধা পেতে জাতীয় পরিচয়পত্র অত্যন্ত জরুরী। জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যাপকভাবে ভোটার আইডি কার্ড…
নিজ নাম বা পিতার-মাতার নাম পরিবর্তনের হলফনামা (নমুনা)
জাতীয় পরিচয়পত্র, সার্টিফিকেট বা পাসর্পোট এর নামে ভূল বা অমিল থাকলে ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট বরাবরে হলফনামা প্রদান করতে হয়। নাম পরিবর্তনের হলফনামা নমুনা কপি
Legal Job Circular – Manager/Assistant Manager
JOB CIRCULAR Company Name UNIMASS HOLDINGS LTD Company type Real Estate Company Registrant National/State Employment Type Full time Vacancies Unspecified Job Location Dhaka Salary Negotiable Application Deadline 17.03.2022 Job Posting Via– BD Jobs on 16.02.2022 Department Law/Legal EDUCATIONAL QUALIFICATION Bachelor of Law (LL.B)Masters of Law (LL.M) EXPERIENCE 5 to10 years of experience in Real Estate…
নতুন ভোটার নিবন্ধন এর পদ্ধতি- ২০২২ ।। NEW VOTER ENLISHMENT PROCESS -2022
আপনি যদি একজন বাংলাদেশী নাগরিক হন, প্রায়শই একটি এলাকায় থাকেন এবং আপানার বয়স ১৮ বা তার বেশী হয় তবে সময়ে সময়ে আপনি হালনাগাদ ভোটার তালিকায় নাম লিখাতে পারবেন। ভোটার নিবন্ধন করা খুবই জরুরী এবং প্রয়োজনীয় কেনান, ভোটার আইডি ছাড়া আপনি বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা এবং সেবা গ্রহণ করতে পারবেন না।
নামজারীর নিয়ম জানুন, নিজের নামজারী নিজে করুন
বিভিন্ন কারনে জমির মালিকানা পরিবর্তন হয়। জমি হস্তান্তরের পর নতুন মালিকের নামে জমির নামজারী করা জরুরী। হস্তান্তরের পর পুরোনো মালিকের স্থলে নতুন মালিকের নাম অর্ন্তভূক্তি করাকে নামজারী / মিউটেশন বলে। সম্পত্তি হস্তান্তরের পর নতুন মালিকের নামে নামজারী না করলে সম্পত্তি ভোগ-দখল, খাজনা প্রদান, বেচা-বিক্রী ও ব্যাংক লোন পেতে জটিলতার সৃষ্টি হয়। বর্তমানে, জমি হস্তান্তরের সাথে…