বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) হিসাব করে
(ক)মোট মূল্য অনুর্ধ ৩ লক্ষ টাকা হলে ৫০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (১) অনুসারে)।
(খ) মোট মূল্য অনুর্ধ ১০ লক্ষ টাকা হলে ৭০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (২) অনুসারে)। (গ) মোট মূল্য অনুর্ধ ৩০ লক্ষ টাকা হলে ১২০০ টাকা
Marriage under Islamic law is a Civil contract. Therefore, we can’t mean it as indissoluble and permanent bond between the parties. The parties may dissolve the marital bond for any reason by the legal process of Islamic Shariah and Statutory Laws of Country.
মুসলিম আইনে উত্তারাধিকার সম্পত্তি বন্টনের জন্য সুনির্দিষ্ট এবং সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে। মুসলিম উত্তরাধিকার আইন কুরআন, সুন্নাহ, ইজমা ও কিয়াসের উপর প্রতিষ্ঠিত। মুসলিম আইনে মোতাবেক সম্পত্তি বিলি বা বন্টনের নিয়মে ফারায়েজ বলে।মুসলিম স্কুল অব ল এর বিভিন্ন শাখায় সম্পত্তি বন্টনের আলাদা নিয়ম প্রচলিত আছে। যেহেতু আমাদের দেশে সুন্নি মুসলমানদের অনুসারী বেশী কাজেই, নিম্নে হানাফী আইন মোতাবেক
পুরুষ হিসাবে উত্তরাধিকারসূত্রে শুধু মা-বাবার সম্পদ থেকেই অংশ পায়। অপরদিকে একজন নারী সন্তান হিসেবে মা-বাবার কাছ থেকে, এবং বিয়ের পর স্বামী মারা গেলে স্ত্রী হিসেবে স্বামীর কাছ থেকে, মা হিসেবে সন্তানের কাছ থেকে সম্পত্তির অংশ পায়। নারীদের ওয়ারিশান সব দিক বিবেচনা করলে নারীরা একজন পুরুষের চেয়ে বেশী সম্পত্তির উত্তারাধিকার হয়। মুসলিম আইনে নারীদের সম্পত্তির যে
দলিল সম্পাদন বা গ্রহণের জন্য পক্ষগণকে চুক্তি সম্পাদনের যোগ্যতা সম্পন্ন হতে হয়। অর্থাৎ সম্পাদন কারী অবশ্যই সাবালক হবে, সুস্থ্য বুদ্ধি সম্পন্ন এবং বাংলাদেশের নাগরিক হইবে। কোন শত্রু দেশের নাগরিক অথবা আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত ব্যাক্তি অথবা মাতাল ও নেশাগ্রস্ত হইয়া হিতাহিত জ্ঞানশূণ্য অবস্থায় দলিল সম্পাদন করিয়া দিলে তাহা বাতিল হিসাবে গণ্য হবে।
দেনমোহরের সাথে তালাকের কোন সম্পর্ক নেই। দেনমোহরের সম্পর্ক বিবাহের সাথে। বিবাহ সম্পন্ন হবার পর পরই বরের নিকট স্ত্রীর দেনমোহর পাওনা হয়ে যায়। পরবর্তীতে, যে কোন পক্ষ বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন করলে ও বউয়ের দেনমোহরের পাওনা অবশ্যই শোধ করতে হবে। আমাদের দেশে একটি ভুল ধারনা প্রচলিত আছে যে, বউ যদি তালাক প্রদান করে তাহলে দেনমোহর পরিশোধ করা
জমির মালিকানা প্রমাণের অন্যতম একটি ডকুমেন্ট খতিয়ান। সরকারী এ রেকর্ড জমির দালিলিক দখল এর প্রমান হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ। সাধারনত জেলা প্রশাসকের অফিস হতে খতিয়ান সংগ্রহ করতে হয়। তবে, এ পদ্ধতিতে বেশ ঝামেলা ও সময় অপচয় হয়। সরকারের অনলাইন কর্মসূচীতে তাই খতিয়ান প্রাপ্তি সেবাকে অনলাইনে রূপ দেয়া হয়েছে। বর্তমানে খুব সহজে ঘরে বসেই অনলাইনে খতিয়ান চেক করতে