জাতীয় পরিচয়পত্র, সার্টিফিকেট বা পাসর্পোট এর নামে ভূল বা অমিল থাকলে ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট বরাবরে হলফনামা প্রদান করতে হয়। নাম পরিবর্তনের হলফনামা নমুনা কপি
আমরা অত্র অঙ্গিকার দাতাগণ বর্তমানে বর্নিত সম্পত্তি অত্র অঙ্গিকার নামায় উল্লেখিত অঙ্গিকার গ্রহীতাগণের নিকট অত্র সম্পত্তি বিক্রয়ের জন্য মনস্থির করিলে বর্তমানে আমাদের দখলে বর্নিত দলিলের মূলকপি না থাকায় আমাদের বিক্রয়ের স্বপক্ষে দালিলিক প্রমাণ প্রয়োজনবোধ করায় অত্র অঙ্গিকারনামা মূলে আমরা অত্র অঙ্গিকার দাতাগণ ঘোষনা করিতেছি যে, বর্নিত সম্পত্তি আমাদের নামে আম-মোক্তারনামা দলিল নং- ৩১৪২, তারিখ- ৩১/০৩/২০২১
যদি কোন লোক আপনার উপর এমন আঘাত করতে উদ্ধ্যত হয় যার ফলে ন্যায় সঙ্গতভাবেই আপনার এরূপ আশংকার সৃষ্টি হয় যে, আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করে সে আঘাতকে প্রতিহত না করলে আপনার মৃত্যু অনিবার্য।২) যদি কোন লোক আপনাকে এমন আঘাত বা আক্রমণ করে যার ফলে ন্যায় সঙ্গতভাবেই এরূপ আশাংকার সৃষ্টি হয় যে, সে আঘাত বা আক্রমণের
জাল দলিল বলতে আসলে ভূয়া ও মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে সৃজিত কোন দলিলকে বুঝায়। ইহা আসলে অরজিনাল দলিলের মত দেখতে হলেও এর কোন বিধিবদ্ধ বাস্তবিক অস্তিত্ব থাকেনা, মূলত প্রতারণাত্বক মানসিকতা নিয়েই এই দলিল সৃজন করা হয়।
অনেক সময় দেখা যায় যে, দুই পক্ষের পরিবার বিয়েতে সম্মত থাকার পরও আইনে মোতাবেক বয়স না হওয়ায় বিয়ে সম্পন্ন করা যায় না। অপ্রাপ্ত বয়স্ক হলেই বিয়ে নিষিদ্ধ ব্যাপারটা আসলে এমন নয়। ২০১৭ সালে আমাদের দেশে বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন তৈরি হয়। উক্ত আইনের ১৯ ধারায় অপ্রাপ্ত বয়স্কদের বিয়ের বিশেষ নিয়ম যুক্ত করা হয়।
জন্ম নিবন্ধন সকলের জন্য ব্যধ্যতামূলক (জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন ২০০৪ ;ধারা ৫(১), ৬ক এবং ৮(১)) । এখন বিভিন্ন ক্ষেত্রে জন্ম সনদ আবশ্যক। আবার মৃত্য সনদ করতেও জন্ম সনদ আবশ্যক। মনে রাখবেন মৃত্যু নিবন্ধন না করলে উত্তরাধিকার বন্টনে ঝামেলা হয়। জমজ সন্তানের জন্ম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে প্রথমে একের পর এক আবেদন করে অনলাইনে সাবমিট করতে হবে
বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) হিসাব করে
(ক)মোট মূল্য অনুর্ধ ৩ লক্ষ টাকা হলে ৫০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (১) অনুসারে)।
(খ) মোট মূল্য অনুর্ধ ১০ লক্ষ টাকা হলে ৭০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (২) অনুসারে)। (গ) মোট মূল্য অনুর্ধ ৩০ লক্ষ টাকা হলে ১২০০ টাকা
দলিল সম্পাদন বা গ্রহণের জন্য পক্ষগণকে চুক্তি সম্পাদনের যোগ্যতা সম্পন্ন হতে হয়। অর্থাৎ সম্পাদন কারী অবশ্যই সাবালক হবে, সুস্থ্য বুদ্ধি সম্পন্ন এবং বাংলাদেশের নাগরিক হইবে। কোন শত্রু দেশের নাগরিক অথবা আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত ব্যাক্তি অথবা মাতাল ও নেশাগ্রস্ত হইয়া হিতাহিত জ্ঞানশূণ্য অবস্থায় দলিল সম্পাদন করিয়া দিলে তাহা বাতিল হিসাবে গণ্য হবে।
বাংলাদেশে যৌথ উদ্যোগে স্থাবর সম্পত্তির উন্নয়ন, ক্রয়ি-বিক্রয়, নির্মাণ ও রক্ষনাবেক্ষন এর জন্য রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন-২০১০ নামে একটি আইন আছে। এতে রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার নিবন্ধন, ডেভেলপারের দায়-দায়িত্ব, ভূমির মালিক কর্তৃক রিয়েল এস্টেট নির্মাণ, রিয়েল এস্টেট ক্রয়-বিক্রয়ের শর্তাবলী, হস্তান্তর দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রেশন করা, ভূমি মালিক ও ডেভেলপারের মধ্যে চুক্তি, রিয়েল এস্টেট এর
আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রকারের দলিলের মাধ্যমে জমি হস্তান্তর বা মালিকানা বদলী হয়ে থাকে । মালিকানা বদলী বা হস্তান্তরের উপর ভিত্তী করে দলিল সম্পাদনের ধরন নির্বাচন করা হয়। আমাদের দেশে সর্বাধিক প্রচলিত দলিলের পরিচিতি ও ব্যাবহার একে একে বর্ণনা করছি-